ইন্টারনেটে কিভাবে তথ্য চুরি হয়| সর্বনাশের আগেই জানুন

অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে, আমাদের মস্তিষ্কের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে যাচ্ছে অনলাইন মিডিয়া। যতদিন যাচ্ছে আমাদেরকে গ্রাস করে নিচ্ছে। জীবনের এমন কোন ক্ষেত্র নেই যেখানে এই মিডিয়ার বিচরণ নেই। বিবিসি, আল জাজিরা, রয়টার্স, সি এন এন এর মত মিডিয়াগুলোও স্যোশাল মিডিয়ার দিকে ঝুকছে যারা একসময় পুরো পৃথিবীকে নিয়ন্ত্রণ করত। সেখানে আপনি আমি আর কি করব। কিন্তু প্রব্লেম হচ্ছে, এই ইন্টারনেট ব্যবহার করতে গিয়ে আপনি আবার সর্বস্ব বিকিয়ে দিচ্ছেন না তো?

ভার্চুয়াল চুরি অনলাইন হ্যাকিং স্ক্যান্ডাল কুকিজ টার্মস এন্ড কন্ডিশন Disadvantage of internet Internet data recovery Threat of internet privacy & polic


প্রশ্ন করবেন এটা কিভাবে সম্ভব। আমি তো আর উল্টা-পাল্টা কিছু করছি না। হ্যাঁ পাঠক, আপনার জ্ঞানে আপনি এমন কিছু করছেন না। কিন্তু আমি বলছি, কিছু ব্যাপার না জানলে আপনিও এই মিডিয়া ফাঁদে আটকে যেতে পারেন। মনের অজান্তেই নিজের পায়ে নিজেই কুড়াল মারতে পারেন। একটা ছোট্ট উদাহরণ দেওয়া যাক, আপনি হয়তো Facebook, Twitter কিংবা Instagram কে বিনোদন বা তথ্যের উৎস হিসেবে নিচ্ছেন, কিন্তু আমি যদি আপনাকে প্রশ্ন করি যে আপনাকে এই সেবা দেওয়ার বিনিময়ে আপনি তাদের কি দিচ্ছেন, আপনি তো ডাটা সেলারের থেকে কেবল ডাটা কিনেছেন??? তাহলে অহেতুক তারা বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার খরচ করে আপনাকে কেন বিনোদন দিবে, প্রশ্ন করেছেন কখনও??  

আমাদের মনে রাখতে হবে, পৃথিবীর কোনকিছুই বিনামূল্যে পাওয়া যায় না। তো চলেন বন্ধু আজ আপনাকে এমন কিছু ব্যাপার জানাই, যেগুলোর সাহায্যে মিডিয়ার হর্তাকর্তারা আমাদের নিঃস্ব করে দিতে পারে। 

ইন্টারনেট মিডিয়ায় কিভাবে তথ্য চুরি হয়

ইন্টারনেট  মাধ্যমে এমন কিছু গোপন সেটিংস থাকে যার মাধ্যমেই মূলত ছদ্মবেশে চুরি হয়ে থাকে আপনার একান্ত জরুরি তথ্য।  তারমধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- 


১/ বিভিন্ন প্রাইভেসি পলিসিতে সম্মতি প্রদান

আপনি যখন নতুন কোন সাইট ব্রাউজিং করতে যান তখনি বিভিন্ন প্রাইভেসি পলিসিতে ক্লিক করে থাকেন। এটি ওয়েবসাইট উন্নয়নের জন্য ওয়েবসাইট মালিকগণ চালু করে থাকেন। কিন্তু কিছু অসাধু ওয়েবসাইটের মালিক এটাকে অবৈধভাবে ব্যবহার করে থাকেন। তাই নতুন কোন ওয়েবসাইটের Terms and condition এর I agree to ক্লিক করার আগে ভাল করে তাতে কি লিখা রয়েছে সেটি পড়ে নেওয়া প্রয়োজন। কেননা তাতে অনেকসময় অনেক হিডেন টার্ম থাকে যার বরাত দিয়ে আপনার যাবতীয় তথ্য খোয়া যেতে পারে।


২/ কুকিস গ্রহণ

ইন্টারনেট ব্রাউজিং করতে গেলে অনেক সময় লক্ষ্য করা যায় এমন একটি নোটিফিকেশন আসতে যেখানে আপনার সম্মতি চাওয়া হচ্ছে। আমরা অনেক সময় কিছু না বুঝেই তাতে সম্মতি দিয়ে দেই, যা মোটেও উচিৎ না। কেননা এসব কুকিজ ইন্টারনেট এ আপনার বিচরণ সহজ করার কথা বলে চাইলেই হ্যাক করে নিতে পারে আপনার যাবতীয় তথ্য। তাই এ ব্যাপারে সাবধান থাকা দরকার। সোর্স না জেনে বা ওয়েবসাইটের বিস্তারিত না জেনে কুকিজে আক্সেস দেওয়া ঠিক না।


৩/ এক্সেস টু মিডিয়া 

আমরা প্রয়োজনের তাগিদেই হোক আর বিনোদনের খাতিরেই হোক অনেক সময় আমরা এমন কিছু সাইট ভিজিট করি যেগুলো রান করতে হলে আপনার হাতে থাকা ডিভাইসের মিডিয়াতে এক্সেস দিতে হয়। আপনি হয়তো বেখেয়ালি ভাবেই তাতে পার্মিশন দিয়ে দিলেন। কিন্তু কখনো কি ভেবেছেন যে এই পার্মিশনের দ্বারা একটি চক্র আপনার ডিভাইসের সকল তথ্যের এক্সেস নিতে পারে?? যেখানে আপনার কোন প্রাইভেসিই হয়তো থাকল না। আপনি জানতেই পারলেন না কখন কিভাবে আপনি ফেসে গেলেন। তাই অযথা অহেতুক এসব পার্মিশন দেওয়া থেকে বিরত থাকুন। একান্ত প্রয়োজন হলে আগে সাইট সম্পর্কে ভালভাবে জেনে তারপর অনুমতি দিন।


৪/ এক্সেস টু দ্যা মাইক্রোফোন 

যত দিন যাচ্ছে প্রযুক্তির উন্নতি হচ্ছে। আপনিও স্মার্ট হচ্ছেন। নিত্য নতুন প্রযুক্তির সাথে তাল মিলাচ্ছেন। প্রযুক্তি ব্যবহারের ক্ষেত্রে আগের থেকে সচেতন হচ্ছেন বটে। তবে অসাধু লোকজনও কিন্তু বসে নেই।  সম্প্রতি আমেরিকান এক গবেষণায় লক্ষ্য করা যায় যে, আপনি যেকোন একটি কমান্ডে সম্মতি দিলেই হ্যাকার চক্র আপনার তথ্য ট্র‍্যাক করতে পারে। এমনকি এক্সেস টু মাইক্রোফোন কমান্ড থেকেও।


৫/ এক্সেস টু লোকেশন 

গুগল ম্যাপ থেকে কোন কিছুর লোকেশন খোঁজা, রেস্টুরেন্ট, হাস্পাতাল, ক্লিনিক, মার্কেট এবং সুপারশপের অবস্থান, গুগল স্ট্রিট ভিউ তে বিচরণ কিংবা GIS বা Geographical information system এর সুবিধা ভোগ করার জন্য আপনাকে হয়তো আপনার ডিভাইসের লোকেশন অন করার প্রয়োজন হয়। কিন্তু আপনি জানেন কি, আপনার লোকেশন ট্রাক করে এপিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে কতজন আপনার যাবতীয় তথ্য জব্দ করতে পারে??? তাই অহেতুক লোকেশন অন করে রাখা থেকে বিরত থাকুন। এবং ইন্টারনেট ব্রাউজিং এর ক্ষেত্রে লোকেশন এক্সেস দেওয়ার আগে ১০ বার চিন্তা করুন।


৬/ রোবটিক্স টেস্ট 

You are not a robot find....এটা সেটা, এই ব্যাপারটা আপনার কাছে খুবই পরিচিত। ইন্টারনেট ব্রাউজ করতে গেলে গুগল বা বিভিন্ন সাইটেই এটি লক্ষ্য করা যায়। এটি মুলত আপনার সাইবার নিরাপত্তার জন্য দেওয়া থাকলেও উল্টা-পাল্টা সাইটগুলো এর সাহায্যে আপনাকে ফাঁদে ফেলতে পারে। যেটা আপনার পক্ষ্যে বুঝা অসম্ভব।


৭/ এপ্স এক্সেস

কারনে অকারনে প্রয়োজনে নানা উদ্দেশ্যে আপনাকে বিভিন্ন রকমের সফটওয়্যার ইন্সটল করতে হয়। এবং ঐসব সফটওয়্যারের সকল এক্সেস পার্মিশন দিয়ে রান করতে হয়। কিন্তু একবারও কি চিন্তা করেছেন দু'একটা ইয়েস ক্লিকের মাধ্যমে মুহুর্তেই আপনার ডিভাইসের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নিতে পারে ঐ সফটওয়্যার মালিক পক্ষ। তাই আজাইরা সফটওয়্যার ইন্সটল এবং রান করা থেকে বিরত থাকুন। যেকোন সফটওয়্যার ইন্সটল করার আগে তার সোর্স, ন্যাচার এবং মোটিভ সম্পর্কে ভাল করে জেনে নিন।


৮/ VPN এক্সেস

VPN নামটি সারা দুনিয়ায় একটা পরিচিত নাম। এর সাহায্যে পরিচয় গোপন করে নিষিদ্ধ সাইটগুলো ভিজিট করা যায়। এসব সাইটের মধ্যে রয়েছে- xxx, porn site, adult site, crime site, sex or nude site, সন্ত্রাসী সাইট, ক্যাসিনো সাইট এবং জঙ্গী সাইটের মত ভয়ংকর যতসব ইন্টারনেট সাইট। এসব সাইটের মাধ্যমে নানা ধরনের অপকর্ম সংঘটিত হয়। মানুসকে জিম্মি করে মুক্তিপণ দাবী করা হয়। বিভিন্নভাবে ব্ল্যাইকমেইল করা হয়। সেক্সুয়াল স্ক্যান্ডাল বের করা হয়।  আরএ জন্যই পৃথিবীর বিভিন্নদেশে এসব এক্টিভিটিজ কে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। সাথে সাথে এসব সাইটগুলকে ব্যানড করা হয়েছে। তা সত্ত্বেও আমরা অনেক সময় VPN এর সাহায্য নিয়ে এসব সাইট ভিজিট করে থাকি। যা একজন সুস্থ মস্তিস্কের মানুষের জন্য কখনোই কাম্য হতে পারে না।


৯/ ক্লাউড কম্পিউটিং এর অপব্যবহার 

আপনি জানেন কি? যে ছবি বা ভিডিওটি আপনি একবার ইন্টারনেটের কোন এক মাধ্যমে একবার শেয়ার করলেন তা আর কোনদিনও রিমুভ করা সম্ভব না। আপনি হয়তো নিজেই ডিলেট দিলেন এবং সস্থির নিশ্বাস ফেলে বসে আছেন। কিন্তু আপনি জানেনই না যে আপনার সেই ভিডিও বা ছবি ইন্টারনেট দুনিয়ায় ভাইরাল হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। 

ব্যাপারটা ক্লেয়ার করে বলছি। মনেকরুন আপনি আপনার একান্ত আপনজনকে একটা গোপন ছবি বা ভিডিও সেন্ড করলেন। কোন একসময় তা আবার ডিলেট করে দিলেন। সেই ছবি আপাত দৃষ্টিতে ডিলেটেড দেখালেও তা ক্লাউড কম্পিউটিং এ থেকে যায়। এবং কেয়ামতের আগ পর্যন্ত তা রয়ে যাবে। পৃথিবীতে অনেক পেইড ডাটা রিকোভারি সফটওয়্যার রয়েছে যেগুলোর সাহায্যে আপনি চাইলেই ইন্টারনেটে আপনার জীবনের একদম প্রথম থেকে আজকের দিনের এখন পর্যন্ত যত পিক ভিডিও আপনি আপলোড দিয়েছেন সবগুলো ফিরিয়ে আনা সম্ভব। এমনকি যেগুলো আপনি পার্মানেন্টলি ডিলেট দিয়েছেন সেগুলোও। কারণ ক্লাউড কম্পিউটিং এ একবার কোন ডাটা ঢুকলে তা আর কোনভাবেই রিমুভ করা যায় না। 


তথ্য চুরির ধাপসমূহ

মূলত ৩ টি ধাপ অনুসরণ করে ডাটা ট্র‍্যাক করা হয়। সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াটি পরোক্ষভাবে সম্পন্ন হয়ে থাকে। যার কোন কিছুই আমরা ঠের পাই না। এখানে আমাদের ইন্টারনেট/অনলাইন বিচরণকেই পূঁজি করা হয়। 


১/ তথ্য সংগ্রহ 

এই বিচরণকে ফলো করে তারা ডাটা কালেকশন করে থাকে। অর্থাৎ আপনি কোথায় যাচ্ছেন, কি করছেন, কোনটাতে লাইক কমেন্ট করছেন, কোথা থেকে কি ডাউনলোড করছেন এমনকি কোন সাইটে কতটা অবস্থান করছেন ভার্চুয়ালি এসব ট্র‍্যাকিং এর মাধ্যমে আপনাকে টার্গেট করা হয় এবং ডাটা কালেক্ট করা হয়।


২/ তথ্য বিশ্লেষণ 

বর্তমান পৃথিবীতে বিভিন্ন এনালাইসিস সফটওয়্যার বা অর্গানাইজেশন রয়েছে যেগুলোর সাহায্যে খুব সহজেই যেকোনো প্রকার ডাটা বিশ্লেষণ করে নেটিজেনের গতিবিধি লক্ষ্য করা যায়। যারা নেট দূনিয়ায় সরব কিংবা অনলাইন ভিত্তিক ব্যবসা পরিচালনা করে থাকেন তারা হর হামেসাই এই কাজটি করে থাকেন।


৩/ তথ্য মনিটরিং 

কালেকশন এবং এনালাইসিস এর পরের ধাপ হলো মনিটরিং। মনিটরিং এর জন্য দীর্ঘদিনের ডাটা রেকর্ড তৈরি করা হয় এবং সংরক্ষণ করা হয়। 


তথ্য চুরির হাতিয়ার উপকরণ

যেহেতু এখানে ভার্চুয়াল চুরির কথা বলছি। তাই ভার্চুয়াল চুরি বিশেষ কায়দায় করা হয়, যার প্রধান মাধ্যমই হচ্ছে এবং ইন্টারনেট ভিত্তিক টুলস। যেমন-


১/ কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা 

Artificial Intelligence বা কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা বর্তমান ও আগামী বিশ্বের সবচেয়ে আলোচিত বিষয়। এই কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে এমন কিছু করা সম্ভব যা হয়তো আপনার নিজের মাথাও ধরতে পারবে না। বর্তমানে এসব বুদ্ধিমত্তা কাজে লাগিয়ে এমনসব যুগান্তকারী কাজ সাধন করা হচ্ছে এবং ভবিষ্যতে হবে। তাই ইন্টারনেট জগতে কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে কিছু অসাধু লোক সোর্স ইনফরমেশন ট্র‍্যাক করে থাকে। 

২/ মেশিন লার্নিং 

মেশিন লার্নিং একটা অদ্ভুত রকমের প্রোগ্রাম। বলা যায় সফটওয়্যার জগতের অটোমেশন। এমন কিছু স্বয়ংক্রিয় প্রোগ্রাম ডেভেলপ করা হয়েছে এবং হচ্ছে যেগুলোর সাহায্যে খুব সহজেই আপনার গতিবিধি নিয়ন্ত্রণ এবং মনিটরিং করা যায়। এটিও ডাটা কালেক্টরের তথ্য চুরির অন্যতম সোর্সওয়ে।

৩/ পাওয়ারফুল প্রেডিকশন টুলস

এই ব্যাপারটি বলার আগে চলুন একটা উদাহরণ দেওয়া যাক। মনেকরেন আপনি হয়তো সোশাল মিডিয়া ফেইসবুক ব্রাউজ করছেন। হঠাৎ আপনার সামনে আপনার পছন্দের কোন একটা জিনিসের বিজ্ঞাপন দেখতে পেলেন। কৌতুহলী হয়ে আপনি সেই বিজ্ঞাপন লিংকটিতে ক্লিক করলেন। পরক্ষনেই আবার সেখান থেকে বেরিয়ে এলেন। কিন্তু অবাক করার ব্যাপার হচ্ছে আপনি যে জিনিসটা দেখতে গিয়েছিলেন ঐ ক্যাটাগরির বিভিন্ন জিনিস এবার আপনার টাইমলাইনে শো করছে। কিন্তু আপনি মাত্র একটাতে ক্লিক করেছিলেন বাকিগুলো কোথেকে আসল??

হ্যা বন্ধু, এটাকেই বলে পাওয়ারফুল প্রেডিকশন টুলস। এই টুলসের সাহায্যে সমক্যাটাগরির এক্সেস থিউরি রিড করে নেওয়া হয়। তাহলে বুঝতেই পারছেন এই প্রেডিকশন টুলস আপনাকে কতটা ক্লোজলি মনিটরিং করে। 

অনলাইনে তথ্য চুরি থেকে বাচার উপায় কি

ডিজিটাল তথ্য চুরি থেকে বাচতে হলে প্রথমেই আপনাকে দুইটি বিষয় খেয়াল করতে হবে। 

১/ অনলাইনে আপনার বিচরণ

২/ ইন্টারনেট অফ থিংস

সারকথা কিছু বিষয় আপনি চাইলে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন কিছু পারেন না, কেবল সাবধান থাকতে পারেন। উদাহরণস্বরুপ বলা যায়, উপরে বর্ণিত এক নং ক্রমের জন্য আপনার নিয়ন্ত্রণ প্রয়োজন। অর্থাৎ আপনি আপনার অনলাইন বিচরণ বা অনিয়ন্ত্রিত অনলাইন  ব্যবহার থেকে বিরত থাকলে অনেকাংশেই বেচে থাকতে পারেন। 

অন্যদিকে, Artificial intelligence, Machine learning, Powerful prediction tools ইত্যাদি ব্যাপারগুলো চাইলেই খুব সহজে আপনি কন্ট্রোল করতে পারেন না। তাই অনাকাঙ্ক্ষিত ডাটা চুরির হাত থেকে বেচে থাকতে হলে আপনার সতর্কতা ও সংবেদনশীলতা প্রয়োজন।

#অনলাইনহ্যাকিং #ভার্চুয়ালহ্যাকিং

AKMA

A Simple Man. Admin and Author of Esojani.com

1 মন্তব্যসমূহ

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। সাথেই থাকবেন, ইন শা আল্লাহ।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
নবীনতর পূর্বতন